গত মাসেই এই চার লস্কর জঙ্গি ভারতে ঢোকে। পাকিস্তানের নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈবার কম্যান্ডার আবু দুজানার সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলেছে এই চার জন। এই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত দু-জনকে জম্মু-কাশ্মীর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলেও খবর পাওয়া গিয়েছে। তদন্ত থেকে গোয়েন্দাদের হাতে উঠে আসা খবর অনুযায়ী, দিল্লিতে মোদীর সভায় গ্রেনেড হামলা করাই লক্ষ্য এই সন্ত্রাসবাদীদের। প্রয়োজন বুঝলে আত্মঘাতী হামলাও করা হতে পারে। নরেন্দ্র মোদী ছাড়াও রাজধানীর অন্য কোনও হাই প্রোফাইল রাজনীতিবিদও জঙ্গি হামলার নিশানায় রয়েছেন। সন্ত্রাসবাদীরা নিজেদের মধ্যে যে সাংকেতিক ভাষায় কথা বলেছে, তার অর্থ করেই এই সিদ্ধান্তে এসেছেন গোয়েন্দারা।
জঙ্গিদের কথার মধ্যে একাধিকবার ভিআইপি শব্দটা পাওয়া গিয়েছে। তার থেকেই কোনও সেলিব্রিটে জঙ্গিদের হামলার লক্ষ্য হতে পারেন বলে মনে করছেন তদন্তকারী আদিকারিকরা। এই চার জঙ্গির একজনের নাম সাবির আহমেদ মালিক বলে মনে করা হচ্ছে। গত ২০ নভেম্বর থেকে জম্মুর বাথিন্দি এলাকায় আমির আলম গুজ্জর নামে এক ব্যক্তির বাড়িতে রয়েছে। তবে এই হামলার চক্রান্তে তার ভূমিকা এখনও স্পষ্ট নয় গোয়েন্দাদের কাছে।
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রীকে নরেন্দ্র মোদীকে হামলার লক্ষ্য বানাতে চাইছে লস্কর-ই-তৈবা। সম্প্রতি এমন খবরই এসেছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের কাছে। জম্মু-কাশ্মীরের সীমান্ত পেরিয়ে এ দেশে ঢুকে পড়েছে চার লস্কর জঙ্গি। দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রীর কোনও সভায় প্যারিসের কায়দায় হামলা করার উদ্দেশ্য এই চার সন্ত্রাসবাদীর। গোপন সূত্রে পাওয়া এই খবর রাতের ঘুম কেড়েছে গোয়েন্দাদের। ইনটেলিজেন্স ব্যুরো এবং দিল্লি পুলিশের স্পেশাল সেল এ বিষয়ে তদন্ত শুরু করেছে।