পদ্ধতিটির নাম 'এক্টোজেনেসিস'। বর্তমানে যে সব মহিলারা গর্ভে সন্তান ধারণ করতে চান না, বা সন্তান ধারণে অক্ষম, তাঁরা সারোগেট মাদারের সাহায্যে শিশুর জন্ম দিচ্ছেন। অর্থাত্ বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে অন্য কোনও মহিলার গর্ভের মাধ্যমে সন্তান লাভ। এবার বিজ্ঞানীরা তৈরি করে ফেললেন কৃত্রিম গর্ভ। আর প্রয়োজন হবে না সারোগেট মাদারের।
গবেষকরা বলছেন, যন্ত্রটি তৈরির কাজ প্রায় শেষ। এখনই সফল ভাবে সন্তানের জন্ম দিতে পারবে এই যন্ত্র। কিন্তু কিছু আইন ও নৈতিক জটিলতার জন্য আপাতত চালু করা যাচ্ছে না। ২০৩৪ সালের মধ্যেই ব্যবহারের উপযোগী হয়ে যাবে বলেই তাঁরা আশাবাদী। এই যন্ত্র চালু হলে সন্তান প্রসবের সময় মা বা সন্তানের মৃত্যুর হার কমবে।
তবে কৃত্রিম গর্ভ নিয়ে বিরোধিতায়ও সরব হয়েছেন একদল চিকিত্সা বিজ্ঞানী। তাঁদের দাবি, এই যন্ত্র মানুষকে আরও যান্ত্রিক করে তুলবে। মা ও সন্তানের মধ্যে আত্মিক সম্পর্ক নষ্ট হবে।
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: মেশিনেই জন্মাবে শিশু। কৃত্রিম গর্ভ। একটি যন্ত্রে ১০ মাস ১০ দিন পরিপূর্ণ হবে শিশুটি। তারপর জন্ম। সব কেমন এলোমেলো হয়ে যাচ্ছে? ভাবছেন, মাতৃগর্ভ আবার মেশিন হবে কী করে! বেশি দিন নয়, আর বছর ২০-র অপেক্ষা। তারপরই প্রসব যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাবেন মায়েরা। অত্যাধুনিক কৃত্রিম গর্ভেই জন্ম হবে শিশুর।