সোমবার সন্ধে থেকে আলান্থালাই থেকে কাল্লামোঝি পর্যন্ত প্রায় ১৬ কিলোমিটার বিস্তীর্ণ উপকূল জুড়ে ১০০-রও বেশি ছোট পাখনাওয়ানা তিমিকে পড়ে থাকতে দেখা যায়। বিষয়টি নজরে আসার পর থেকে তিমিগুলিকে বাঁচাতে সারা রাত ধরে সমুদ্রে পাঠাতে চেষ্টা করেন মত্স্যজীবীরা। তাঁরা ও স্থানীয়রা এই উদ্যোগ না নিলে প্রচুর তিমির মৃত্যু হত বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
মনপড়ের এক মত্স্যজীবী বলছেন, 'বিকেল ৫টা থেকে উপকূলে আসা শুরু করে তিমিগুলি। এটা খুব অদ্ভূত। ১৯৭৩ সালে যখন আমরা ছোট ছিলাম তখন একবার এরকম দেখেছিলাম। তবে, এত পরিমাণে নয়।'
মঙ্গলবার উপকূল পর্যবেক্ষণে যান তুতিকোরিনের কালেক্টর এম রবিকুমার। কেন এভাবে এত তিমি উপকূলে উঠে এল, তা জানতে তদন্ত করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন তিনি। ঘটনাস্থলে যায় রামনাথপুরমের মান্নার ম্যারিন ন্যাশনাল পার্কের একটি দলও।
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: তামিলনাড়ুর তিরুচেন্দুর বিচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে রয়েছে শতাধিক তিমি। এর মধ্যে ২০টির মৃত্যু হয়েছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে এবং বাকিগুলিও পাঞ্জা লড়ছে মৃত্যুর সঙ্গে। স্থানীয় মত্স্যজীবীরা যত দ্রুত সম্ভব তিমিগুলিকে সমুদ্রে ফিরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছেন।